আইসিসির দুটি টুর্নামেন্টে দুই ছবি দেখে ফেলেছেন সাব্বির রহমান। ২০১৫ বিশ্বকাপ তাঁকে উপহার দিয়েছে আনন্দদায়ী স্মৃতি। ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ঠিক তার উল্টো—২৫ বছর বয়সী এই টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান ইংল্যান্ড থেকে ফিরেছেন একরাশ হতাশা নিয়ে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির স্মৃতি মনে পড়লেই বিষাদের ছায়া পড়ে তাঁর মুখে।
আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজের শেষ ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৬৫ রান করে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে দারুণ কিছু করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কিন্তু বড় মঞ্চে নিজেকে চেনাতে তিনি ব্যর্থ। টুর্নামেন্টে ৪ ম্যাচে ১৪.৭৫ গড়ে করেছেন ৫৯ রান। যদিও তাঁর কথা, ‘তিন-চারটি ম্যাচ দিয়ে একজন খেলোয়াড়কে বিচার করা যায় না।’
ব্যাটসম্যান সাব্বির বলেই কথা হচ্ছে। মাশরাফি বিন মুর্তজা আগেই বলেছেন, ম্যাচ বদলে দেওয়া খেলোয়াড়দের মধ্যে তিনি একজন। যা হওয়ার হয়েছে, ব্যর্থতা ভুলে সামনে এগোতে চান এই তরুণ ব্যাটসম্যান। সেই এগোনোর পর্বটা কি শুরু অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আসন্ন টেস্ট সিরিজে? নির্দিষ্ট সংস্করণ নয়, আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে মরিয়া সাব্বির, ‘একটি ম্যাচ খেলার জন্য এখন মরিয়া আমি। সর্বশেষ তিন-চারটি ম্যাচ হয়তো ভালো খেলতে পারিনি। ওই স্মৃতি আমাকে খোঁচা দেয়। রান করতে পারিনি বলে মন খারাপ। টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি—যে সিরিজই হোক, সেটার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
গত বছরের জানুয়ারি থেকে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে তিন নম্বর পজিশনটা সাব্বিরের জন্য বরাদ্দ। কিন্তু এই পজিশনে তিনি থিতু হতে পারছেন কোথায়? ১৫ ওয়ানডেতে তিন নম্বরে নেমে ফিফটি মাত্র তিনটি, সর্বোচ্চ ইনিংস ৬৫ রানের। গত কিছুদিনে কথা উঠেছে সাব্বিরের তিনে নামা নিয়ে। তিনি অবশ্য এসব নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না, ‘রান করতে পারেনি, এটাই সমস্যা। যদি রান করতে পারতাম ৫-৬-৭-৯-১০ কোনো পজিশন নিয়েই কথা উঠত না। রানই বড় বিষয়। রান করতে পারলে তিন নম্বর ভালো, না করতে পারলে দশ নম্বর পজিশনও খারাপ! চেষ্টা করব যেকোনো পজিশনে ভালো খেলার।’
তবে সাব্বির জানালেন, ব্যাটিং পজিশন নিয়ে ব্যক্তিগত কোনো পছন্দ নেই। দল যেখানে চাইবে, সেখানেই খেলতে তিনি প্রস্তুত।
ব্যাটসম্যান সাব্বির বলেই কথা হচ্ছে। মাশরাফি বিন মুর্তজা আগেই বলেছেন, ম্যাচ বদলে দেওয়া খেলোয়াড়দের মধ্যে তিনি একজন। যা হওয়ার হয়েছে, ব্যর্থতা ভুলে সামনে এগোতে চান এই তরুণ ব্যাটসম্যান। সেই এগোনোর পর্বটা কি শুরু অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আসন্ন টেস্ট সিরিজে? নির্দিষ্ট সংস্করণ নয়, আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে মরিয়া সাব্বির, ‘একটি ম্যাচ খেলার জন্য এখন মরিয়া আমি। সর্বশেষ তিন-চারটি ম্যাচ হয়তো ভালো খেলতে পারিনি। ওই স্মৃতি আমাকে খোঁচা দেয়। রান করতে পারিনি বলে মন খারাপ। টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি—যে সিরিজই হোক, সেটার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
গত বছরের জানুয়ারি থেকে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে তিন নম্বর পজিশনটা সাব্বিরের জন্য বরাদ্দ। কিন্তু এই পজিশনে তিনি থিতু হতে পারছেন কোথায়? ১৫ ওয়ানডেতে তিন নম্বরে নেমে ফিফটি মাত্র তিনটি, সর্বোচ্চ ইনিংস ৬৫ রানের। গত কিছুদিনে কথা উঠেছে সাব্বিরের তিনে নামা নিয়ে। তিনি অবশ্য এসব নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না, ‘রান করতে পারেনি, এটাই সমস্যা। যদি রান করতে পারতাম ৫-৬-৭-৯-১০ কোনো পজিশন নিয়েই কথা উঠত না। রানই বড় বিষয়। রান করতে পারলে তিন নম্বর ভালো, না করতে পারলে দশ নম্বর পজিশনও খারাপ! চেষ্টা করব যেকোনো পজিশনে ভালো খেলার।’
তবে সাব্বির জানালেন, ব্যাটিং পজিশন নিয়ে ব্যক্তিগত কোনো পছন্দ নেই। দল যেখানে চাইবে, সেখানেই খেলতে তিনি প্রস্তুত।
No comments:
Post a Comment
please dont any bad comments. its always helpful site,