বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘খালেদা জিয়া মামলার ভয়ে বিদেশে পালিয়ে গেছেন—এ কথা কোনো আহাম্মকও বিশ্বাস করবে না। যাঁরা এ ধরনের কথা বলছেন এবং চিন্তা করছেন, তাঁদের উচিত আয়নায় নিজেদের চেহারা দেখা।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে নিখোঁজ, গুম, খুন ও নির্যাতনের শিকার পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল ইসলাম এসব কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী হেল্প সেল নামের একটি সংগঠন এর আয়োজন করে।
গত সোমবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের যুক্তরাজ্য থেকে খালেদা জিয়া দেশে ফেরা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে বক্তব্য দেন। এর সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘অতীত বলে বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে যিনি গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন, ত্যাগ স্বীকার করেছেন, তিনি হচ্ছেন খালেদা জিয়া। তিনি বন্দুকের নলে ক্ষমতায় আসেননি, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করে ক্ষমতায় এসেছেন।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ আজ আওয়ামী দুঃশাসনের জাঁতাকলে পড়েছে। কার কাছে বিচার চাইব, কার কাছে জবাব চাইব। বর্তমান সরকার হিটলারের দলকেও অতিক্রম করেছে। অথচ তারা মাঝেমধ্যে চিৎকার করে বলে বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে রোল মডেল। তিনি বলেন, সেই রোল মডেল হচ্ছে কীভাবে নির্যাতন করা যায়, ভিন্নমত দমন করা এবং অসহায় মানুষদের কীভাবে কুপিয়ে হত্যা করা যায়।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আবারও সরকারের প্রতি সংলাপের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর অধীনে। তাই বিএনপি সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দাবি করছে। যাতে করে সেই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় এবং জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করার সুযোগ পায়।
স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান, তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সহসম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী, যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন হাসান প্রমুখ।
গত সোমবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের যুক্তরাজ্য থেকে খালেদা জিয়া দেশে ফেরা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে বক্তব্য দেন। এর সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘অতীত বলে বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে যিনি গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন, ত্যাগ স্বীকার করেছেন, তিনি হচ্ছেন খালেদা জিয়া। তিনি বন্দুকের নলে ক্ষমতায় আসেননি, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করে ক্ষমতায় এসেছেন।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ আজ আওয়ামী দুঃশাসনের জাঁতাকলে পড়েছে। কার কাছে বিচার চাইব, কার কাছে জবাব চাইব। বর্তমান সরকার হিটলারের দলকেও অতিক্রম করেছে। অথচ তারা মাঝেমধ্যে চিৎকার করে বলে বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে রোল মডেল। তিনি বলেন, সেই রোল মডেল হচ্ছে কীভাবে নির্যাতন করা যায়, ভিন্নমত দমন করা এবং অসহায় মানুষদের কীভাবে কুপিয়ে হত্যা করা যায়।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আবারও সরকারের প্রতি সংলাপের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর অধীনে। তাই বিএনপি সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দাবি করছে। যাতে করে সেই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় এবং জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করার সুযোগ পায়।
স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান, তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সহসম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী, যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন হাসান প্রমুখ।
No comments:
Post a Comment
please dont any bad comments. its always helpful site,