পরশু শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট সিরিজ। প্রতীক্ষিত এই টেস্ট সিরিজের আগে তামিম ইকবালকে আজ সংবাদ সম্মেলনে বলতে হলো পাকিস্তানে হতে যাওয়া তিন ম্যাচের একটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিয়েও।
খবরটা কালই আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে আইসিসি। আগামী ১২, ১৩ ও ১৫ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের বিপক্ষে বিশ্ব একাদশের তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হবে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে। এই সিরিজে থাকছেন বাংলাদেশের তামিমও।
পাকিস্তানে আবারও ক্রিকেট ফেরানোর উদ্যোগে অংশ হতে পেরে তামিম বেশ খুশি, ‘প্রথমত এটা আইসিসি অনুমোদিত একটি টুর্নামেন্ট। ম্যাচগুলোর আন্তর্জাতিক মর্যাদা থাকবে। বিশ্ব একাদশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পেরে আমি গর্বিত। আমার মনে হয়, ক্রিকেট খেলুড়ে ১০টা দেশ একটা পরিবারের মতো। পাকিস্তানে (আন্তর্জাতিক) ক্রিকেট ফেরাতে কাউকে না কাউকে তো সহায়তা করতেই হবে। আমার মনে হয়, ওরা একটা চমৎকার কাজ করছে এমন একটা সিরিজ আয়োজন করে।’
তামিম মনে করেন, সিরিজটা সফলভাবে আয়োজন করতে পারলে পাকিস্তানে নিয়মিত দেখা যাবে আন্তর্জাতিক ম্যাচ, ‘এটা যদি সফলভাবে আয়োজন করতে পারে, সামনে দেখবেন অনেক আন্তর্জাতিক দল পাকিস্তান যাচ্ছে। একটা না একটা সময়ে এটা শুরু হওয়ার দরকার ছিল। আমরা প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছি, চমৎকার একটা ব্যাপার। এটা আরও আগে হলে হয়তো আরও ভালো হতো।’
বিশ্ব একাদশের হয়ে খেলতে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে পাঁচ, অস্ট্রেলিয়া থেকে তিন, ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে দুই এবং বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা থেকে আছেন একজন করে খেলোয়াড়। এই দলের খেলোয়াড়দের রাষ্ট্রপ্রধানদের জন্য বরাদ্দ নিরাপত্তা দেওয়া হবে বলে নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। ফলে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই তামিমের মনেও।
গত আট বছর ধরে আয়োজক হিসেবে পাকিস্তান আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে একরকম নির্বাসিত। মাঝে সংক্ষিপ্ত সফরে যদিও জিম্বাবুয়ে ও আফগানিস্তান গিয়েছিল। ২০০৯ লাহোরে শ্রীলঙ্কা দলের বাসে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর দেশটিতে ক্রিকেট খেলতে রাজি হয় না কোনো দলই। দেশটির সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের স্বাদ এখন বিরল এক ঘটনা। অনেকে ভুলে যেতে বসেছে মাঠে গিয়ে খেলা দেখার আনন্দ কেমন।
যদিও দেশটির রাজনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয়নি, নিকট ভবিষ্যতেও স্বাভাবিক হবে তার নিশ্চয়তা নেই
পাকিস্তানে আবারও ক্রিকেট ফেরানোর উদ্যোগে অংশ হতে পেরে তামিম বেশ খুশি, ‘প্রথমত এটা আইসিসি অনুমোদিত একটি টুর্নামেন্ট। ম্যাচগুলোর আন্তর্জাতিক মর্যাদা থাকবে। বিশ্ব একাদশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পেরে আমি গর্বিত। আমার মনে হয়, ক্রিকেট খেলুড়ে ১০টা দেশ একটা পরিবারের মতো। পাকিস্তানে (আন্তর্জাতিক) ক্রিকেট ফেরাতে কাউকে না কাউকে তো সহায়তা করতেই হবে। আমার মনে হয়, ওরা একটা চমৎকার কাজ করছে এমন একটা সিরিজ আয়োজন করে।’
তামিম মনে করেন, সিরিজটা সফলভাবে আয়োজন করতে পারলে পাকিস্তানে নিয়মিত দেখা যাবে আন্তর্জাতিক ম্যাচ, ‘এটা যদি সফলভাবে আয়োজন করতে পারে, সামনে দেখবেন অনেক আন্তর্জাতিক দল পাকিস্তান যাচ্ছে। একটা না একটা সময়ে এটা শুরু হওয়ার দরকার ছিল। আমরা প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছি, চমৎকার একটা ব্যাপার। এটা আরও আগে হলে হয়তো আরও ভালো হতো।’
বিশ্ব একাদশের হয়ে খেলতে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে পাঁচ, অস্ট্রেলিয়া থেকে তিন, ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে দুই এবং বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা থেকে আছেন একজন করে খেলোয়াড়। এই দলের খেলোয়াড়দের রাষ্ট্রপ্রধানদের জন্য বরাদ্দ নিরাপত্তা দেওয়া হবে বলে নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। ফলে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই তামিমের মনেও।
গত আট বছর ধরে আয়োজক হিসেবে পাকিস্তান আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে একরকম নির্বাসিত। মাঝে সংক্ষিপ্ত সফরে যদিও জিম্বাবুয়ে ও আফগানিস্তান গিয়েছিল। ২০০৯ লাহোরে শ্রীলঙ্কা দলের বাসে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর দেশটিতে ক্রিকেট খেলতে রাজি হয় না কোনো দলই। দেশটির সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের স্বাদ এখন বিরল এক ঘটনা। অনেকে ভুলে যেতে বসেছে মাঠে গিয়ে খেলা দেখার আনন্দ কেমন।
যদিও দেশটির রাজনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয়নি, নিকট ভবিষ্যতেও স্বাভাবিক হবে তার নিশ্চয়তা নেই
No comments:
Post a Comment
please dont any bad comments. its always helpful site,