সমুদ্রতলে ডুবে থাকা জাহাজ থেকে হাজার কোটি ডলারের সোনা-রুপা উদ্ধারের
জন্য জনগণের সহায়তা চেয়েছে কলম্বিয়া। দেশটির প্রেসিডেন্ট হুয়ান ম্যানুয়েল
সান্তোস ওই অমূল্য সম্পদ পুনরুদ্ধারের আশা করছেন।
বিবিসি অনলাইনের খবরে বলা হয়, স্পেনের রাজা পঞ্চম ফিলিপের মালিকানাধীন সান হোসে নামের ওই জাহাজ ১৭০৮ সালে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধের সময় ডুবে গিয়েছিল। ২০১৫ সালে ওই জাহাজের সন্ধান পাওয়া যায়। জাহাজটিতে থাকা সোনা-রুপার মূল্য অবশ্য সরকারিভাবে নির্ণয় করা হয়নি। তবে এই সম্পদের মূল্য এক শ কোটি থেকে এক হাজার কোটি ডলারের পর্যন্ত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওই সম্পদ উদ্ধারে প্রেসিডেন্ট সান্তোস সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বে কাজ করতে আগ্রহী বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ওই সম্পদ উদ্ধারে সহায়তা করতে ইচ্ছুক যে-কেউ চাইলে এগিয়ে আসতে পারে। জাহাজে থাকা সোনা-রুপা সম্ভবত স্পেনের তৎকালীন উপনিবেশ পেরু ও বলিভিয়ার খনি থেকে উত্তোলন করা হয়েছিল।
প্রেসিডেন্ট সান্তোস বলেন, উদ্ধারের পর ওই সম্পদ সংরক্ষণের জন্য জাদুঘর গড়ে তোলা হবে। সম্পদগুলো নিয়ে অধ্যয়নের জন্য পরীক্ষাগার স্থাপনেরও পরিকল্পনা করছে কলম্বিয়া।
এরই মধ্যে সমুদ্র থেকে খনিজ সম্পদ উত্তোলনকারী অনেকেই সান হোসে জাহাজ থেকে সম্পদ উদ্ধারের বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে। তারা মনে করছে, সমুদ্রে তলিয়ে যাওয়া ওই অমূল্য সম্পদ উদ্ধারের বিষয়টি ‘পবিত্র কাজ’। ধারণা করা হচ্ছে, ওই জাহাজে সোনা-রুপার পাশাপাশি অন্যান্য রত্ন ও গয়না রয়েছে।
তবে ডুবে যাওয়া ওই জাহাজ ও তাতে থাকা সম্পদের মালিকানা নিয়ে কলম্বিয়ার সঙ্গে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ চুক্তি দাবি করেছে স্পেন। তারা এ-ও বলেছে, যদি প্রয়োজন হয়, জাতিসংঘ এ বিষয়ে সমাধানের উদ্যোগ নিতে পারে।
২০১৩ সালে কলম্বিয়া পানিতে ডুবে যাওয়া কোনো জাহাজকে জাতীয় ঐতিহ্য হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে একটি আইন প্রণয়ন করে। ধারণা করা হয়, কলম্বিয়া উপকূলে সমুদ্রতলে এমন প্রায় ১ হাজার ২০০ ধ্বংসাবশেষ রয়েছে।
বিবিসি অনলাইনের খবরে বলা হয়, স্পেনের রাজা পঞ্চম ফিলিপের মালিকানাধীন সান হোসে নামের ওই জাহাজ ১৭০৮ সালে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধের সময় ডুবে গিয়েছিল। ২০১৫ সালে ওই জাহাজের সন্ধান পাওয়া যায়। জাহাজটিতে থাকা সোনা-রুপার মূল্য অবশ্য সরকারিভাবে নির্ণয় করা হয়নি। তবে এই সম্পদের মূল্য এক শ কোটি থেকে এক হাজার কোটি ডলারের পর্যন্ত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওই সম্পদ উদ্ধারে প্রেসিডেন্ট সান্তোস সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বে কাজ করতে আগ্রহী বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ওই সম্পদ উদ্ধারে সহায়তা করতে ইচ্ছুক যে-কেউ চাইলে এগিয়ে আসতে পারে। জাহাজে থাকা সোনা-রুপা সম্ভবত স্পেনের তৎকালীন উপনিবেশ পেরু ও বলিভিয়ার খনি থেকে উত্তোলন করা হয়েছিল।
প্রেসিডেন্ট সান্তোস বলেন, উদ্ধারের পর ওই সম্পদ সংরক্ষণের জন্য জাদুঘর গড়ে তোলা হবে। সম্পদগুলো নিয়ে অধ্যয়নের জন্য পরীক্ষাগার স্থাপনেরও পরিকল্পনা করছে কলম্বিয়া।
এরই মধ্যে সমুদ্র থেকে খনিজ সম্পদ উত্তোলনকারী অনেকেই সান হোসে জাহাজ থেকে সম্পদ উদ্ধারের বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে। তারা মনে করছে, সমুদ্রে তলিয়ে যাওয়া ওই অমূল্য সম্পদ উদ্ধারের বিষয়টি ‘পবিত্র কাজ’। ধারণা করা হচ্ছে, ওই জাহাজে সোনা-রুপার পাশাপাশি অন্যান্য রত্ন ও গয়না রয়েছে।
তবে ডুবে যাওয়া ওই জাহাজ ও তাতে থাকা সম্পদের মালিকানা নিয়ে কলম্বিয়ার সঙ্গে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ চুক্তি দাবি করেছে স্পেন। তারা এ-ও বলেছে, যদি প্রয়োজন হয়, জাতিসংঘ এ বিষয়ে সমাধানের উদ্যোগ নিতে পারে।
২০১৩ সালে কলম্বিয়া পানিতে ডুবে যাওয়া কোনো জাহাজকে জাতীয় ঐতিহ্য হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে একটি আইন প্রণয়ন করে। ধারণা করা হয়, কলম্বিয়া উপকূলে সমুদ্রতলে এমন প্রায় ১ হাজার ২০০ ধ্বংসাবশেষ রয়েছে।
No comments:
Post a Comment
please dont any bad comments. its always helpful site,